আমাদের গণিতের অংক খসতে এগুলো অতিপ্রয়োজনীয়

আমাদের গণিতের অংক খসতে এগুলো অতিপ্রয়োজনীয়



১। সরল কোণ (Straight angle)
দুটি পরস্পর বিপরিত রশ্মি এদের প্রান্তবিন্দুতে যে সাধারন কোণ উৎপন্ন করে তাকে সরল কোণ বলে । সরল কোণের পরিমান দুই সমকোণ অর্থাৎ ১৮০

২। সন্নিহিত কোণ (Adjacent angle)
 যদি সমতলে দুইটি কোণের একই শীর্ষবিন্দু হয় ও এদের একটি সাধারণ রশ্মি থাকে এবং কোণদ্বয় সাধারণ রশ্মির বিপরিত পাশে অবস্তান করে তবে ঐ কোণদ্বয়কে সন্নিহিত কোণ বলে ।

৩। লম্ব,সমকোণ(Right angle)
যদি একই রেখার উপর অবস্থিত দুইটি সন্নিহিত কোণ পরস্পর সমান হয় , তবে তাকে লম্ব , সমকোণ বলা হয় ।

৪। সূক্ষ্মকোণ(Acute angle)
যে কোণের মান নব্বই ডিগ্রী এর থেকে ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণ বলে।

৫। স্থূলকোণ(Obtuse angle)
কোণের মান নব্বই ডিগ্রী এর থেকে বড় তাকে স্থূলকোণ বলে।

৬।প্রবৃদ্ধ কোণ(Reflex angle) 
দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে ।

৭। পূরক কোণ (Complementary angle)
 দুইটি কোণের পরিমাপের যোগফল একসমকোণ হলে তাকে পূরক কোণ বলে। 

৮। সম্পূরক কোণ( Supplementary angle )
 দুইটি কোণের পরিমাপের যোগফল দুই সমকোণ হলে তাকে সম্পূরক কোণ বলে ।

৯। বিপ্রতীপ কোণ(Vertically Opposite angle ) 
 কোন কোণের বাহুদ্বয়ের বিপরীত রশ্মিদ্বয় যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে বিপ্রতীপ কোণ বলে ।

১০। একান্ত কোণ = 
দুটি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।

১১অনুরূপ কোণ
দুটি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।

১৩। সমকোণ (Right angle) :একটি সরলরেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দুপাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলেপ্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ=900

No comments

please don't avoid to do the comments.

Powered by Blogger.